ঢাকা ০১:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কটিয়াদীতে ৫০০ বছরের ঐতিহ্য বাহি ঢাক/ ঢোলের হাট

ভোরের দিগন্ত ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১১:৩৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪ ৭৯ বার পঠিত

কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) থেকে বিপুল চক্র বওী তাপস ঃ প্রতি বছরের মত এবারেও কটিয়াদীতে ঢাক-ঢোলের হাট বসেছে। প্রবাদ প্রচলিত আছে ষোড়শ শতাব্দীতে কটিয়াদীর চারপাড়া নামক স্থানে সব’প্রথম রাজা নবরঙ্গ রায় তাদের জমিদার বাড়িতে দূগা’ মায়ের পূজার আয়োজন করেছিলেন। এবং সেই পূজায় ঢাক/ ঢোল বাদ্য যন্ত্র বাজানোর জন্য দেশের বিভিন্ন জেলায় খবর পাঠান। তারপর থেকেই অএ এলাকার আড়িয়াল খাঁ নদীর তীরে মসুয়া ইউনিয়নের মুচি ঘাটা নামক স্থানে প্রথমে এই ঢাক/ ঢোলের বাজার বসে। তারপর পযা’য় ক্রমে এ বাজারটি প্রায় ৫০০ বছর যাবত কটিয়াদী পুরাতন বাজারের মাছ মহল / মুক্তি যোদ্ধা অফিস / প্রেস ক্লাব এলাকায় বাজারটি প্রশারিত হয়। প্রতি বছর এ ঢাক/ ঢোলের হাটে প্রায় ২০০/২৫০ ঢাক,ঢোল,বাঁশি,কাঁসর, ঝুন ঝুনি ইত্যাদি সহ ভ্যান পাটি’ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসে। এবং দূগা’ পূজায় ৫ দিনের জন্য বাদক বাজনা সহ বিক্রি হয়। ১ টি ঢাক ১০/১৫ হাজার টাকায় এবং ৮/১০ জনের ভ্যান পাটি’ ১ থেকে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি হয়। বাংলাদেশের জন্য এটিই প্রথম এবং সবচেয়ে বড় ঢাক/ ঢোলের হাট হিসেবে পরিচিত।

ট্যাগস :

কটিয়াদীতে ৫০০ বছরের ঐতিহ্য বাহি ঢাক/ ঢোলের হাট

আপডেট সময় : ১১:৩৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) থেকে বিপুল চক্র বওী তাপস ঃ প্রতি বছরের মত এবারেও কটিয়াদীতে ঢাক-ঢোলের হাট বসেছে। প্রবাদ প্রচলিত আছে ষোড়শ শতাব্দীতে কটিয়াদীর চারপাড়া নামক স্থানে সব’প্রথম রাজা নবরঙ্গ রায় তাদের জমিদার বাড়িতে দূগা’ মায়ের পূজার আয়োজন করেছিলেন। এবং সেই পূজায় ঢাক/ ঢোল বাদ্য যন্ত্র বাজানোর জন্য দেশের বিভিন্ন জেলায় খবর পাঠান। তারপর থেকেই অএ এলাকার আড়িয়াল খাঁ নদীর তীরে মসুয়া ইউনিয়নের মুচি ঘাটা নামক স্থানে প্রথমে এই ঢাক/ ঢোলের বাজার বসে। তারপর পযা’য় ক্রমে এ বাজারটি প্রায় ৫০০ বছর যাবত কটিয়াদী পুরাতন বাজারের মাছ মহল / মুক্তি যোদ্ধা অফিস / প্রেস ক্লাব এলাকায় বাজারটি প্রশারিত হয়। প্রতি বছর এ ঢাক/ ঢোলের হাটে প্রায় ২০০/২৫০ ঢাক,ঢোল,বাঁশি,কাঁসর, ঝুন ঝুনি ইত্যাদি সহ ভ্যান পাটি’ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসে। এবং দূগা’ পূজায় ৫ দিনের জন্য বাদক বাজনা সহ বিক্রি হয়। ১ টি ঢাক ১০/১৫ হাজার টাকায় এবং ৮/১০ জনের ভ্যান পাটি’ ১ থেকে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি হয়। বাংলাদেশের জন্য এটিই প্রথম এবং সবচেয়ে বড় ঢাক/ ঢোলের হাট হিসেবে পরিচিত।